কুলাউড়ার আমিরুল ইসলাম চৌধুরী শিমু (৫০) গত ৪ এপ্রিল হৃদরোগের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে কাতারে মৃত্যু বরণ করেন ইন্নালিল্লাহি …. রাজিউন। শিমুর মৃতদেহ বাংলাদেশে এসে পৌছায় ১৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় ভোর ৪ ঘটিকায়। জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জসিম উদ্দিন আহমেদ লাশ গ্রহণ করেন পরে শিমুর চাচা তাজুল ইসলাম চৌধুরী ও স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন এসোসিয়েশনের সিনিয়র কর্মকর্তা শিব্বির আহমেদ। একই দিনে মরহুমের গ্রামের বাড়ি কুলাউড়া উপজেলার পূর্ববাগ গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে পারিবারিক কবরস্থানে জানাজা নামাযের পর দাফন করা হয়।
আমিরুল ইসলাম শিমুর লাশ বাংলাদেশে পাঠানোর জন্য আর্থিক সহযোগিতা করেন কাতারস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এবং এবং জালালাবাদ এসোসিয়েশন ,কাতার।
লাশ দেশে পাঠানোর সহযোগিতা করার জন্য ডেপুটি হাইকমিশনার ড. মোস্তাফিজুর রহমান ও কাতার জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, কামরুল ইসলাম উজ্জ্বল ও মোহাম্মদ কামাল উদ্দীন প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন জালালাবাদ এসোসিয়েশন ঢাকার সাধারণ সম্পাদক এড. জসিম উদ্দিন আহমেদ। তিনি আরো জানান প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে মৃত শিমুর পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতার ব্যাপারেও কাজ করছে জালালাবাদ এসোসিয়েশন ঢাকা।