সংবাদ শিরোনাম :
জালালাবাদ এসোসিয়েশনের ৮ম চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত জালালাবাদ এসোসিয়েশনের ৬ষ্ঠ চিকিৎসা সেবা প্রদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত জালালাবাদ এসোসিয়েশনের পঞ্চম চিকিৎসা সেবা প্রদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত জালালাবাদ এসোসিয়েশনের চতুর্থ চিকিৎসা সেবা প্রদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত জালালাবাদ এসোসিয়েশনের তৃতীয় চিকিৎসা সেবা প্রদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত জালালাবাদ এসোসিয়েশনের দ্বিতীয় চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত জালালাবাদ এসোসিয়েশন, ঢাকা’র পুনর্বাসন কার্যক্রমে সায়হাম গ্রুপের ১০ লক্ষ টাকা অনুদান জালালাবাদ এসোসিয়েশনের ত্রাণ বিতরণ আবুল মাল আব্দুল মুহিতের মৃত্যুতে জালালাবাদ এসোসিয়েশনের শোক বিশ্বময় জালালাবাদ সম্প্রীতির বন্ধন

সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ারের মৃত্যুতে জালালাবাদ এসোসিয়েশনের শোক

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি, দৈনিক ইত্তেফাকের সাবেক নির্বাহী সম্পাদক হাসান শাহরিয়ার গত ১০ এপ্রিল ২০২১ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।

হাসান শাহরিয়ারের মৃত্যুতে জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি ড. একে আব্দুল মুবিন, সাবেক সভাপতি সি এম তোফায়েল সামি, সাধারণ সম্পাদক এড. জসিম উদ্দিন আহমেদ ও ভবন ট্রাস্টের সভাপতি আব্দুল হামিদ চৌধুরী ও সেক্রেটারি আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী গভীর শোক জানিয়েছেন এবং মরহুমের রূহের মাগফেরাত কামনা করেছেন।

উল্লেখ্য, গত ৮ এপ্রিল রাত দেড়টায় করোনার উপসর্গ ও অন্যান্য জটিলতা নিয়ে প্রথমে রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। পরে তাকে আনোয়ার খান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। কিন্তু সেখানে আইসিইউ বেডের সঙ্কটের কারণে তাকে নেয়া হয় ইমপালস হাসপাতালে। সেখানে তিনি আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। প্রবীণ সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

হাসান শাহরিয়ার দৈনিক ইত্তেফাকের নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক ‘সানে’র সম্পাদক এবং পাকিস্তানের দৈনিক ডন পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার ছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত সাময়িকী ‘নিউজ উইক‘ সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে কমনওয়েলথ জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট, জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি এবং বৈদেশিক সাংবাদিক সংস্থা ওকাবের সভাপতি ছিলেন।

হাসান শাহরিয়ার সিলেটের কৃতি সন্তান সাংবাদিক মকবুল হোসেন চৌধুরীর কনিষ্ট পুত্র এবং আইনজীবী ও কলামিস্ট হোসেন তওফিক চৌধুরীর অনুজ। তার মূল বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার বিন্নাকুলী গ্রামে। পিতা মকবুল হোসেন চৌধুরী অবিভক্ত আসাম-বাংলার বিশিষ্ট সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ, খেলাফত আন্দোলনের নেতা ও ভাষাসংগ্রামী ছিলেন। ঐতিহ্যবাহী সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মকবুল হোসেন চৌধুরী ১৯৩৭ সালে আসাম ব্যবস্থাপক সভার সদস্য (এমএলএ) নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন পত্রিকা ‘যুগভেরী’র (১৯৩২) প্রথম সম্পাদক। সিলেটের ‘যুগবাণী’ (১৯২৫) ও কলকাতার দৈনিক ‘ছোলতান’ (১৯৩০) পত্রিকারও সম্পাদক ছিলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এ জাতীয় আরো খবর..